শাল্লা প্রতিনিধি:: সারাদেশের ন্যায় কোভিড-১৯ মোকাবেলায় সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের সাবেক ১নং ওয়ার্ডে ১টি করে ৪টি কেন্দ্রে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাধ্যমে গণটিকা প্রদান করা হয়।
শনিবার ৭জুলাই সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত এ টিকাদান কর্মসুটি অব্যাহত থাকে। এতে সংশ্লিষ্ট এলাকার রেজিস্ট্রেশনকৃত লোকজন বিপুল উদ্দীপনার সাথে কোভিড-১৯ এর টিকা গ্রহণ করেন।
উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়নের নিজগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হবিবপুর ইউনিয়নের আনন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাহাড়া ইউপি’র বাহাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শাল্লা ইউপি’র আদিত্যপুর সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে এ টিকাদান কার্যক্রম পরিচালতি হয়। উল্লেখ্য, প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে ৬শ’ নারী-পুরুষকে ইতিপূর্বে টিকার আওতায় রেজিস্ট্রেশন করা হয়। আর তাদের মধ্যেই শতভাগ সফলতার সাথে টিকা প্রদান করা হয়।
গণটিকা দান কার্যক্রমে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পাশাপাশি জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, আনসার সদস্য ও গ্রাম পুলিশগণ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আল মুক্তাদির হোসেন।
টিকা কার্যক্রম নিয়ে কথা বলতে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সুমন ভুইয়ার সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, আমি সারাদিন টিকাদান কেন্দ্র ছিলাম, এখনই মাত্র এসেছি। আমরা পূর্বে প্রতিটি ইউনিয়নে ৬’শজন করে রেজিস্ট্রেশন করিয়েছিলাম। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রতিটি কেন্দ্রে ১শ ডোজ টিকা অতিরিক্ত সরবরাহ করেছি। লোকজন বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনা নিয়ে টিকা নিতে কেন্দ্র এসেছেন। লোকজনের সহযোগিতা ও উৎসাহে সত্যিই আমি অভিভ‚ত। আজকের টিকা প্রদান কার্যক্রম লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ অর্জিত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন মি. সুমন ভুইয়া।
সারাদেশের ন্যায় কোভিড-১৯ মোকাবেলায় সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের সাবেক ১নং ওয়ার্ডে ১টি করে ৪টি কেন্দ্রে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাধ্যমে গণটিকা প্রদান করা হয়। শনিবার ৭জুলাই সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত এ টিকাদান কর্মসুটি অব্যাহত থাকে। এতে সংশ্লিষ্ট এলাকার রেজিস্ট্রেশনকৃত লোকজন বিপুল উদ্দীপনার সাথে কোভিড-১৯ এর টিকা গ্রহণ করেন।
উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়নের নিজগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হবিবপুর ইউনিয়নের আনন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাহাড়া ইউপি’র বাহাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শাল্লা ইউপি’র আদিত্যপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ টিকাদান কার্যক্রম পরিচালতি হয়। উল্লেখ্য, প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে ৬শ’ নারী-পুরুষকে ইতিপূর্বে টিকার আওতায় রেজিস্ট্রেশন করা হয়। আর তাদের মধ্যেই শতভাগ সফলতার সাথে টিকা প্রদান করা হয়।গণটিকা দান কার্যক্রমে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পাশাপাশি জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, আনসার সদস্য ও গ্রাম পুলিশগণ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আল মুক্তাদির হোসেন।টিকা কার্যক্রম নিয়ে কথা বলতে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সুমন ভুইয়ার সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, আমি সারাদিন টিকাদান কেন্দ্র ছিলাম, এখনই মাত্র এসেছি। আমরা পূর্বে প্রতিটি ইউনিয়নে ৬শ’জন করে রেজিস্ট্রেশন করিয়েছিলাম। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রতিটি কেন্দ্রে ১শ ডোজ টিকা অতিরিক্ত সরবরাহ করেছি। লোকজন বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনা নিয়ে টিকা নিতে কেন্দ্র এসেছেন। লোকজনের সহযোগিতা ও উৎসাহে সত্যিই আমি অভিভ‚ত। আজকের টিকা প্রদান কার্যক্রম লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ অর্জিত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন মি. সুমন ভুুুইয়া।
কমেন্ট করুন